সুস্বাস্থ্য ডেস্ক •
একজন মেয়ের সবচেয়ে বড় বন্ধু কে? ভরা সভায় কথাটা জিজ্ঞাসা করলেন এক ডাক্তার। সবাই অবাক, ত্বকের কথা বলতে গিয়ে কেন এই প্রশ্ন? কিছুক্ষণ পরেই উত্তর পাওয়ার পর সবাই মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন।
কুমড়াই কিনা মেয়েদের সবচেয়ে বড় বন্ধু হতে পারে। স্তন ক্যান্সার থেকে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা, হাড়ের জোর বাড়ানো থেকে শরীরে ভিটামিনের সঠিক জোগান- সবই মেলে এই নিত্যসাথী কুমড়া থেকে।
কুমড়াই কিনা মেয়েদের সবচেয়ে বড় বন্ধু হতে পারে। স্তন ক্যান্সার থেকে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা, হাড়ের জোর বাড়ানো থেকে শরীরে ভিটামিনের সঠিক জোগান- সবই মেলে এই নিত্যসাথী কুমড়া থেকে।
আসলে কুমড়াকে সেভাবে পাত্তা দেওয়ার রেওয়াজটা সেভাবে কারো মধ্যেই নেই। হাতের কাছে এমন জিনিস নিত্যই পাওয়া যায়। তাই বুঝি এই কুমড়ার পাত্তা নাই কারোর কাছে! কিন্তু এক নজরে দেখে নেওয়া যাক। তাহলেই বুঝবেন কেন আপনি কুমড়াকে এত পাত্তা দেবেন।
প্রথমেই দিব্যি বলে দেওয়া যায়, স্তন ক্যান্সার রক্ষা করতে কুমড়ার তুলনা নেই।
এমনকি রক্তের চাপ কমাতে, শিরা, পেশী, স্নায়ু ও হাড়কে সতেজ রাখতেও কুমড়ার জুড়ি মেলা ভার। হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে কুমড়ো অতি প্রয়োজনীয় জিনিস।
শীতকালে ত্বক শুস্ক থাকার কারণে নামি-দামি অনেক ক্রিম মাখছেন, কিন্তু ঔজ্বল্য ফিরছে না। আপনি কুমড়ার খোসা বেঁটে মাখুন। তারপর দেখুন আপনার ত্বক কী বলছে।
প্রথমেই দিব্যি বলে দেওয়া যায়, স্তন ক্যান্সার রক্ষা করতে কুমড়ার তুলনা নেই।
এমনকি রক্তের চাপ কমাতে, শিরা, পেশী, স্নায়ু ও হাড়কে সতেজ রাখতেও কুমড়ার জুড়ি মেলা ভার। হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে কুমড়ো অতি প্রয়োজনীয় জিনিস।
শীতকালে ত্বক শুস্ক থাকার কারণে নামি-দামি অনেক ক্রিম মাখছেন, কিন্তু ঔজ্বল্য ফিরছে না। আপনি কুমড়ার খোসা বেঁটে মাখুন। তারপর দেখুন আপনার ত্বক কী বলছে।
শীতকালে ত্বকে ভিটামিন এ-র অভাব ভীষণভাবে দেখা যায়। এই জন্য ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। কিন্তু কুমড়া এমন একটা সবজি যাতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এ উপাদান আপনার শরীরে ভিটামিন-এ-তে পরিণত হয়।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় ভাইরাসজনিত রোগ থেকে রেহাই পেতে পারেন। নিয়মিত কুমড়া খেলে আলফা ক্যারোটিন, বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন-সি, লোহা এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনও পেতে পারেন।
আপনার দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গেলেও খেতে পারেন কুমড়া। কুমড়াতে ক্যারোটেনোয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (lutein and beta cryptoxanthin) থাকে, যা আপনার চোখের ছানি পড়ার হাত থেকে দূরে রাখে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় ভাইরাসজনিত রোগ থেকে রেহাই পেতে পারেন। নিয়মিত কুমড়া খেলে আলফা ক্যারোটিন, বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন-সি, লোহা এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনও পেতে পারেন।
আপনার দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গেলেও খেতে পারেন কুমড়া। কুমড়াতে ক্যারোটেনোয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (lutein and beta cryptoxanthin) থাকে, যা আপনার চোখের ছানি পড়ার হাত থেকে দূরে রাখে।
No comments:
Post a Comment