Monday, 21 July 2014

অসাধারণ ১৯টি টিপস দেরী না করে দেখে নিন।

অসাধারণ ১৯টি টিপস দেরী না করে দেখে নিন।

১. ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন।
এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।

২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।

৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।

৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।

৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।

৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মুক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার
ত্বকে লাগান।

৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল
লাগান।

৮. তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা।
আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

৯. যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই
সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের
খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

১০. পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।

১১. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

১২. মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল বাটা পেষ্ট লাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবেনা।

১৩. পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন। এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।

১৪. মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান। পনের মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার মুখকে আদ্র রাখবে।

১৫. হাত পায়ের সৈৌন্দয্য অক্ষুন্ন রাখতে হাতে ও পায়ে আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে হাত ও পা অনেক বেশী ফর্সা দেখাবে।

১৬. মুখের বাদামী দাগ উঠাতে পাকা পেঁপে চটকে মুখে লাগান, পরে ধুয়ে ফেলুন।

১৭. নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত দুই কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এ সমস্য থাকবেনা।

১৮. সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান যেকোন দাগ মিলিয়ে যাবে।

১৯. অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকের বলিরেখা ও দূর হয়ে যাবে।

আমাদের পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্য ভাল লেগে থাকে অথবা উপকারে এসে থাকে, তবে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ দিন এবং কমেন্টে অন্তত একটা THX জানাইয়েন....

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য । ধন্যবাদ।

রসুনের গুনাগুন"

রসুনের গুনাগুন"

> যৌবনের প্রারম্ভ থেকেই যদি কেউ ১/২ চামচ কাচা আমলকির রসের সাথে ১/২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খায়, বার্ধক্য দেরিতে আসে। যৌবনের সজীবতা অনেকদিন বজায় থাকে।

> বীর্য পাতলা হলে, অল্প গরম দুধের সাথে ২/১ কোয়া রসুন বেটে নিয়মিত খেতে হবে। এভাবে খেলে যক্ষার প্রতিশেধক হিসেবেও কাজ করে।

> অনেক খাওয়া দাওয়ার পর ও শরীর শুকিয়ে যেতে থাকলে ১/২ কোয়া রসুন বেটে এক পোয়া দুধে ফুটিয়ে খেলে ওজন বাড়বে।

> বাতের ব্যাথায় গাওয়া ঘি এর সাথে ২/৩ কোয়া রসুন বাটা খেতে হবে। তাছাড়া সরিষার তেলে রসুন ভেজে মালিশ করা যেতে পারে।

> অনেক দিন যাবত হাল্কা জ্বর থাকলে ৫/৭ ফোটা রসুনের রসের সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে অল্প দিনেই ভালো হয়ে যায় (না হলে অবশ্যি ডাক্তার দেখাবেন)।

> দুই বা এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে একটু গরম দুধ খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, কৃমি দূর হয়, শরীরের জড়তা কাটে। তাছাড়াও চুলকানি ও রাতকানায় উপকার পাওয়া যায়।

> কুকুর কামড়ালে অবশ্যই ইঞ্জেকশন নেবেন। পাশাপাশি ২-৫ ফোটা রসুন এর রস অল্প দুধে মিশিয়ে খাবেন।

> এমফাইসিমা (এক ধরণের হাপানি যাতে শ্বাস ছাড়তে কষ্ট হয়) এর উপশমের জন্য ৫/৭ ফোটা রসুনের রস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে রোজ খেতে হবে।

> বাচ্চার হুপিং কাশিতে পায়ের নিচে ভেসলিন এর প্রলেপ লাগিয়ে ২/৩ কোয়া রসুন বেটে লাগাতে হবে।

আমাদের পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্য ভাল লেগে থাকে অথবা উপকারে এসে থাকে, তবে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ দিন এবং কমেন্টে অন্তত একটা THX জানাইয়েন....

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য । ধন্যবাদ

জেনে নিন ব্যথাটা কিডনির না কোমরের?

জেনে নিন ব্যথাটা কিডনির না কোমরের?

আমাদের দেশে অনেক রোগী আছেন যারা আসলে জানেন না যে, কোনটি কোমর ব্যথা আর কোনটি কিডনির ব্যথা। 

বেশিরভাগ কোমর ব্যথার রোগী মনে করেন তাদের কিডনিতে সমস্যা হয়েছে। 

তবে কিছু তথ্য বা উপসর্গ জানা থাকলে নিজেই বোঝা যাবে ব্যথাটা কিসের_

#কিডনি_রোগীদের_উপসর্গ : কিডনির ব্যথা সাধারণত মেরুদণ্ড থেকে একটু দূরে ডান বা বাম পাশে হয়। যা পেছনের পাজরের নিচের
অংশ অনূভত হয়। এবং এই ব্যথা নড়াচড়া করে, কোমরের দুই পাশেও যেতে পারে এবং পেছনের নরম
জায়গায় গ্রোয়িনে অনুভূত হতে পারে। রোগী প্রায়ই নিজেকে অসুস্থ এবং দুর্বল বলে মনে করবে, মাঝে মধ্যে বমি বমি ভাব হবে। শরীরে জ্বর জ্বর অনুভব হবে এবং তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যাবে। প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত আসতে পারে,
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি প্রস্রাব।

#কিভাবে_বুঝবেন_এটি_কোমর_ব্যথা:
কোমর ব্যথা সাধারণত মাংসপেশি, হাড়, ডিস্ক, জয়েন্ট, নার্ভ বা রগ সম্পর্কিত। এটি নির্দিষ্ট এরিয়াতে থাকে। মেরুদণ্ডের নড়াচড়া যেমন
উঠাবসা, সামনে ঝোঁকা, হাঁটা বা দাঁড়ানো একাধারে কাজ বা শুয়ে থাকার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং নড়াচড়ার সঙ্গে কমবে- বাড়বে। এ ব্যথায় জ্বর হয় না। কোনো রোগের
কারণে কোমর ব্যথা হলে জ্বর আসতে পারে (যেমন টিউমার) এবং রোগী দুর্বল মনে করে না।