Thursday, 8 May 2014

পড়ুন কাজে লাগবঃ


১. আপনি যখন মোবাইলে কোন নাম্বার ডায়াল করেন তখন কানেকশন পাওয়ার আগ পর্যন্ত মোবাইল তার সর্বোচ্চ শক্তি ব্যাবহার করে। অর্থাৎ এসময় মোবাইল থেকে সর্বোচ্চ রেডিয়েশন হয়। তাই এসময় মোবাইল কানের কাছে না ধরেই রাখাই ভালো।
২. চা পানের পর পর পানি না পান করা উচিত। এতে দাতেঁর মধ্যকার ফাঁক বেড়ে যায়।
৩. দরজার পাশে দাড়িয়ে কান খুচাবেন না। কারণটা আশা করি বলা লাগবেনা।
৪. আপনার টুথব্রাশ প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর বদলান।
৫. খালি পেটে কলা খাওয়া অনুচিত।
৬. এক মেয়ের সামনে কখনো সম বয়সী অপর মেয়ের প্রশংসা করবেন না। এমনকি আপনার নানুর সামনে আপনার দাদুর প্রশংসা করবেন না।
৭. টি.ভি দেখার সময় বাতি বন্ধ করবেন না। বাতি বন্ধ থাকলে টি.ভি হতে নিক্ষিপ্ত ইলেকট্রন সোজা-সুজি চোখে আঘাত করে।
৮. অনেকেই রুম ঠান্ডা রাখার জন্য ফ্যান চালু রাখেন। এটা একটা ভুল ধারণা। আপনার রুমের তাপমাত্রা সবসময় বাইরের সাথে তাপ বিনিময় করে। তাপ সব সময় উচ্চ তাপমাত্রা হতে নিম্ন তাপমাত্রায় প্রবাহিত হয়। ফলে আপনার রুমের তাপমাত্রা কখনোই একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার নিচে নামেনা।
৯.বাম হাতে কাউকে কিছু দেবেন না। আপনার কাছে হয়ত ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক কিন্তু আরেকজনের কাছে তা চরম বেয়াদবি হতে পারে। বিশেষ করে মুরুব্বিদের কাছে। কি দরকার ঝামেলার।
১০. পোড়া স্হানে কখনো বেশিক্ষন বরফ ধরে রাখবেন না। বরফ থেকেও একপ্রকার ইনফেকশান হয়। ঠান্ডা পানি ঢালুন।
১১. যত্র-তত্র টয়লেট ব্যবহার থেকে সাবধান থাকুন। কারণ অনেক যৌন রোগ অস্বাস্হ্যকর টয়লেট থেকে ছড়ায়।
১২. মনিটরের দিকে টানা আধা ঘন্টার বেশি তাকিয়ে থাকবেননা। কিছুক্ষণের জন্য চোখ ব›ধ রেখে চোখকে রেষ্ট দিন।
১৩. ছোট ভাই-বোনের মতামতকে গুরুত্ব দিন। তাকে নিয়ে তার বন্ধুদের সামনে কখনো হাসাহাসি করব।





হেলথ টিপস্
** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় &
আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার পানি আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে রাখবে

Tuesday, 6 May 2014

কিডনি রোগ, প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায়

স্বাস্থ্য ডেস্ক : বর্তমানে আমাদের দেশে কিডনি রোগীর সংখ্যা খুবই দ্রুতগতিতে বাড়ছে, যা আমাদের সাধারণ মানুষের মনে বেশ আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। তাই এ রোগের ব্যাপারে জনসচেতনতা বাড়ানো জরুরি। এরই অংশ হিসেবে কিডনি রোগ বিষয়ে জানতে ডা. ফাহমিদা বেগম এর মুখোমুখি হয় সাপ্তাহিক। তিনি পপুলার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর। আলোচনায় কিডনি রোগ কী, কিডনি কীভাবে আক্রান্ত হয়, এক্ষেত্রে প্রতিকার ও প্রতিরোধসহ অনেক কথাই উঠে আসে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আরিফুর রহমান।
সাপ্তাহিক: প্রথমে জানতে চাই… কিডনি কী? এবং এর কাজ কী?
ডা. ফাহমিদা বেগম: কিডনি আমাদের শরীরের অতি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। প্রত্যেক মানুষের শরীরে দুটি করে কিডনি থাকে। এর আকার খুব বড় নয় কিন্তু এর কাজ অনেক ব্যাপক। যেমন-
-কিডনি আমাদের শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দেয়। কিডনি অকেজো হলে শরীরে দূষিত পদার্থ জমে যায় ফলে নানান উপসর্গ দেখা দেয়।
-কিডনি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে যা শরীরের অন্যান্য ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, শরীরে রক্ত তৈরি করা। তাই কিডনি অকেজো হলে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয় এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়।
-কিডনি আমাদের শরীরে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ এবং ইলেক্ট্রোলাইট (ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম)-এর সমতা রক্ষা করে। কিডনি কাজ না করলে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায় যেটা জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
সাপ্তাহিক: কিডনি রোগের লক্ষণসমূহ কী কী?
ডা. ফাহমিদা বেগম: কিডনি রোগ নানান ধরনের হয়ে থাকে এবং এর লক্ষণসমূহ নির্ভর করে রোগের ধরনের ওপর। যেমন- কিডনির ইনফেকশন হলে সাধারণত জ্বর আসে। কোমরের পেছনে ব্যথা হয় এবং প্রস্রাবে জ্বালাও হতে পারে। তাছাড়া অল্প বা অতিরিক্ত প্রস্রাব হওয়া, প্রস্রাবে রক্ত যাওয়া। শরীর ফুলে যাওয়া, দুর্বল লাগা, উচ্চ রক্তচাপ, শ্বাসকষ্ট, খাবারের অরুচি, বমি বমি ভাব, ওজন কমে যাওয়া, শরীরে চুলকানি এর সবই কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
তবে অনেক সময় প্রাথমিক পর্যায়ে এ রোগের কোনও লক্ষণ না-ও থাকতে পারে এবং এটা শুধু পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমেই ধরা পড়ে।
সাপ্তাহিক: কিডনি রোগের ধরন ও তার প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি।
ডা. ফাহমিদা বেগম: কিডনি রোগ সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। ১) একিউট কিডনি ইনজুরি (একেআই) এবং ২) ক্রনিক কিডনি ডিজিস (সিকেডি)।
যেসব রোগী হঠাৎ করে কিডনি রোগে আক্রান্ত হন তাদের আমরা একিউট কিডনি ইনজুরি বলে থাকি। সময়মতো যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে এ রোগের পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব। যেসব কারণে একিউট কিডনি ইনজুরি হয়ে থাকে, তাদের মধ্যে অন্যতম কারণগুলো হলো- ১) ডায়রিয়ার মাধ্যমে শরীরে পানিশূন্যতা ২) যে কোনও কারণে শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়া ৩) সেপটিক শক ৪) ভলটারিন জাতীয় ব্যথার ঔষধ এবং এমাইনোগ্লাইকোসাইড জাতীয় এন্টিবায়োটিক সেবন ইত্যাদি।
এ রোগে আক্রান্ত রোগীদের অনেক সময় সাময়িক ডায়ালাইসিসও লাগতে পারে কিন্তু পরবর্তীতে তাদের কিডনি পুরোপুরি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
যেসব কিডনি রোগ ধীরে ধীরে (মাস বা বছরের মধ্যে) কিডনির ক্ষতি করে তাদের ক্রনিক কিডনি ডিজিস বলা হয়।
দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অথবা গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস থাকার কারণে ক্রনিক কিডনি ডিজিস হতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত রোগীরা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন কিন্তু তাদের কিডনি পুরোপুরি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না। একপর্যায়ে তাদের নিয়মিত ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজনের মাধ্যমে ভালো থাকতে হয়। এ চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীরা পুরোপুরি সুস্থ জীবন যাপন করতে পারেন, যদিও চিকিৎসা একটু ব্যয়বহুল।
সাপ্তাহিক: কিডনি রোগ কি প্রতিরোধ করা সম্ভব?
ডা. ফাহমিদা বেগম: হ্যাঁ, অনেক কিডনি রোগই প্রতিরোধ করা যায়। যেমন- যাদের ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা যদি নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণে রাখেন তাহলে কিন্তু কিডনি রোগ অনেকাংশে এড়ানো যায়।
আবার কিছু কিছু কিডনি রোগ হয় অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে, যেমন আমাদের বেশিরভাগ মানুষেরই কিছু না কিছু জয়েন্ট পেইন থাকে, যার বেশিরভাগই বিভিন্ন ব্যায়াম এবং ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কিন্তু, আমরা অনেকেই তা করি না। এমন অনেক লোক আছেন, যারা মাসের পর মাস ব্যথার ওষুধ খেয়ে যাচ্ছেন। এটাও কিডনি ফেইলিওরের একটি অন্যতম কারণ। আজকাল যেটি বেশি ভয়ের কারণ সেটি হচ্ছে, কেমিকেলযুক্ত খাবার। আমরা যা-ই খাই না কেন, তা রক্তের মাধ্যমে কিডনিতে গিয়ে পৌঁছায় এবং কিডনি তা ফিল্টার করে। এইসব দূষিত পদার্থ ফিল্টার করতে করতে একসময় বেচারা কিডনি নিজেই দুর্বল হয়ে যায়।
দুর্ভাগ্যবশত কিছু কিছু কিডনি রোগ আছে যাতে আমাদের কারও কোনো হাত নেই। যেমন অটোইমিউন গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস, হেরিডিটারি কিডনি ডিজিস যেমন, পলিসিসটিক কিডনি ইত্যাদি। কাজেই এর থেকে পরিত্রাণের কোনো উপায় নেই।
অতএব আমাদের মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। যখন তখন ব্যথার ওষুধ এবং এন্টিবায়োটিক সেবন পরিহার করতে হবে। সুস্থ খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সময়মতো চিকিৎসার মাধ্যমে কিছু কিছু কিডনি রোগ পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়।

দিনের বেলা প্রায়ই তন্দ্রাচ্ছন্ন থাকা নারীদের হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি!



স্বাস্থ্য ডেস্ক :যে নারীরা দিনের বেলা প্রায়ই তন্দ্রাচ্ছন্ন বা ঘুম ঘুম ভাব বোধ করেন, তাদের হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়তে থাকে। আর সেটা হয় তাদের দেহাভ্যন্তরীণ কোন পরিবর্তনের কারণেই। বিস্তৃত পরিসরে পরিচালিত নতুন এক গবেষণায় এমন উদ্বেগজনক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৮৪ হাজারেরও বেশি নারীর ওপর এ গবেষণাটি চালানো হয়। যারা দিনে ঘুমের ঘোর অনুভব করেন, তাদের ক্ষেত্রে এ ঝুঁকিটা দ্বিগুণেরও বেশি। 

তবে ঝুঁকি বাড়ার ক্ষেত্রে তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাবটা কোন কারণ নয়, বরং এটিকে উপসর্গ বলেই ব্যাখ্যা করেছেন গবেষকরা। এর জন্য দায়ী হতে পারে অন্য কোন রোগ কিংবা নিদ্রাহীনতা কিংবা অনিয়মিত বা অপর্যাপ্ত ঘুম। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। প্রধান গবেষক জেমসের মতে, অপর্যাপ্ত ঘুম, রাতের শিফটে কাজ, নাক ডাকা কিংবা ভাঙা ভাঙা ঘুমের সঙ্গে দিনের বেলার তন্দ্রাভাবের ওতপ্রোত সম্পর্ক রয়েছে। 

আর যাদের এ সমস্যার যে কোন একটি রয়েছে, তাদের বিপাকীয় প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি হয়, যা থেকে ডায়াবেটিস হতে পারে। আর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে, স্ট্রোক ও হার্ট-অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স অ্যান্ড সার্জন্সে গবেষণাটি পরিচালিত হয়।

জেনে নিন প্রস্রাবের রঙ দেখে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি!


SHARE THIS
indexনিউজ ডেস্ক : ইদানিং কোন কারণে ডাক্তারের কাছে গেলেই অন্যান্য অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার সাথে ডাক্তার কিন্তু আপনাকে প্রস্রাব বা ইউরিন টেস্টও দিয়ে থাকেন। এটি কিন্তু অযথা নয় বরং অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আপনার দেহের নানা পরিবর্তন বা অসুখের বিষয় ধরা পড়ে আপনার প্রস্রাবের পরীক্ষার মাধ্যমেই। আর আপনি নিজেও কিন্তু ঘরে বসেই জেনে নিতে পারেন অনেক অসুখের অগ্রিম বার্তা। কীভাবে? আপনার প্রস্রাবের রঙ দেখে। দেখে নিন আপনার প্রস্রাবের রঙ কেমন হলে আপনি কোন ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন।
১। স্বচ্ছ/সাদাঃ
আপনার প্রস্রাব যদি হয় স্বচ্ছ বা সাদা পানির মতন তবে আপনাকে সুস্থই বলা চলে। দেহে পানিশুন্যতা নেই। সুতরাং যে পরিমাণ পানি পান করছেন তা আপনার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে কাজে দিচ্ছে বলাই বাহুল্য!
২। হালকা হলুদঃ
এটি ততটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে দেহ থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থগুলো বেরিয়ে যাবার জন্যে আরো খানিকটা পানি প্রতিদিন খাবার দরকার আছে আপনার।
৩। গাঢ় হলুদঃ
এর অর্থ আপনার শরীর যথেষ্ট পানি পাচ্ছে না। আপনার দেহের পানিশুন্যতা রোধে দ্রুত যথেষ্ট পানি পান করা প্রয়োজন।
৪। বাদামী বা কালচে বাদামী
আপনার প্রস্রাবের রঙ যদি হয় বাদামী বা কালচে বাদামী রঙের তাহলে বুঝতে হবে আপনি হয়তো লিভারের রোগে আক্রান্ত। অথবা চরম মাত্রার পানিশুন্যতাও এর আরেকটি কারণ হতে পারে। দ্রুত ডাক্তার দেখান।
৫। গোলাপী বা লালচেঃ
আপনি যদি সম্প্রতি জাম বা বিট জাতীয় ফল না খেয়ে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাচ্ছে। এর নানা কারণ থাকতে পারে। যেমন, কিডনির সমস্যা, মূত্রনালীর সংক্রমণ, টিউমার বা প্রোস্টেটের সমস্যা।
৬। ফেনাযুক্ত প্রস্রাবঃ
সাধারনত কিডনির সমস্যার কারণে ফেনাযুক্ত প্রস্বাব হতে থাকে। এটি যদি নিয়মিত হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
প্রস্রাবের রঙ দেখে মূলত আপনার দেহের পানির ভারসাম্য বুঝতে পারবেন। তবে যদি এতে কোন অস্বাভাবিক কিছু দেখে থাকেন, তবে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সুস্থ থাকুন।